Header Ads

১২টি সূরা

সুরা আল-ফাতিহা আরবি, বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহির রহমা-নির রহি-ম।

অনুবাদ : শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।


الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ

উচ্চারণ : আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আ -লামি-ন।

অনুবাদ : যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা’আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা।


الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

উচ্চারণ : আররহমা-নির রাহি-ম।

অনুবাদ : যিনি নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু।


مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ

উচ্চারণ : মা-লিকি ইয়াওমিদ্দি-ন।

অনুবাদ : বিচার দিনের একমাত্র অধিপতি।


إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ

উচ্চারণ : ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কা নাসতাই’-ন

অনুবাদ : আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।


اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ

উচ্চারণ : ইহদিনাস সিরাতা’ল মুসতাকি’-ম

অনুবাদ : আমাদের সরল পথ দেখাও।


صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ

উচ্চারণ : সিরাতা’ল্লা যি-না আনআ’মতা আ’লাইহিম গা’ইরিল মাগ’দু’বি আ’লাইহিম ওয়ালা দ্দ-ল্লি-ন।

অনুবাদ : সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।



সুরা ফিল আরবি, বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

أَلَمْ تَرَ كَيْفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِأَصْحَابِ الْفِيلِ (1) أَلَمْ يَجْعَلْ كَيْدَهُمْ فِي تَضْلِيلٍ (2) وَأَرْسَلَ عَلَيْهِمْ طَيْرًا أَبَابِيلَ (3) تَرْمِيهِم بِحِجَارَةٍ مِّن سِجِّيلٍ (4) فَجَعَلَهُمْ كَعَصْفٍ مَّأْكُولٍ (5)


উচ্চারণ : আলাম তারা কাইফা ফাআলা রাব্বুকা বিআসহা-বিল ফিল। (১) আলাম ইয়াজ-আল কাইদাহুম ফি তাদলিল (২) ওয়া আরসালা আলাইহিম তাইরান আবা-বিল। (৩) তারমি-হিম বিহিজা-রাতিম মিন ছিজ্জিল। (৪) ফাজাআলাহুম কাআসফিম মা’কুল। (৫)


অর্থ : তুমি কি দেখনি যে, তোমার প্রতিপালক হাতি-ওয়ালাদের সাথে কিরূপ (আচরণ) করেছিলেন? (১) তিনি কি তাদের চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেন নি? (২) তাদের বিরুদ্ধে তিনি ঝাঁকে ঝাঁকে পাখী পাঠিয়েছিলেন। (৩) যারা তাদের উপর পোড়া মাটির কঙ্কর নিক্ষেপ করেছিল। (৪) অতঃপর তিনি তাদের চিবানো তৃণ-ঘাসের মতো করে দিয়েছিলেন। (৫)


সূরা কুরাইশ আরবি, বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


لِإِيلَٰفِ قُرَيْشٍ


إِۦلَٰفِهِمْ رِحْلَةَ ٱلشِّتَآءِ وَٱلصَّيْفِ


فَلْيَعْبُدُوا۟ رَبَّ هَٰذَا ٱلْبَيْتِ


ٱلَّذِىٓ أَطْعَمَهُم مِّن جُوعٍ وَءَامَنَهُم مِّنْ خَوْفٍۭ


উচ্চারণঃ লিঈলা-ফি কুরাইশ। ঈলা-ফিহিম রিহলাতাশশিতাই ওয়াসসাঈফ। ফালইয়া‘বুদূরাব্বা হা-যাল বাঈত। আল্লাযীআতা‘আমাহুম মিন জূ‘ইওঁ ওয়া আ-মানাহুম মিন খাওফ।


অর্থঃ কোরাইশের আসক্তির কারণে, আসক্তির কারণে তাদের শীত ও গ্রীষ্মকালীন সফরের। অতএব তারা যেন এবাদত করে এই ঘরের পালনকর্তার যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়েছেন এবং যুদ্ধভীতি থেকে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন।


সূরা মাউন আরবি, বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


أَرَءَيْتَ ٱلَّذِى يُكَذِّبُ بِٱلدِّين


فَذَٰلِكَ ٱلَّذِى يَدُعُّ ٱلْيَتِيمَ


وَلَا يَحُضُّ عَلَىٰ طَعَامِ ٱلْمِسْكِينِ


فَوَيْلٌ لِّلْمُصَلِّينَ


ٱلَّذِينَ هُمْ عَن صَلَاتِهِمْ سَاهُونَ


ٱلَّذِينَ هُمْ يُرَآءُونَ


وَيَمْنَعُونَ ٱلْمَاعُون


উচ্চারণঃ আরাআইতাল্লাযী ইউকাযযি বুবিদ্দীন।

ফাযা-লিকাল্লাযী ইয়াদু‘‘উল ইয়াতীম।

ওয়ালা-ইয়াহুদ্দু‘আলা-তা‘আ-মিল মিছকীন।ফাওয়াইঁলুলিলল মুসাল্লীন।

আল্লাযীনাহুম ‘আন সালা-তিহিমি 

ছা-হূন।আল্লাযীনা হুম ইউরাঊনা।

ওয়া ইয়ামনা‘ঊনাল মা-‘ঊন।


অর্থ :- আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে?সে সেই ব্যক্তি, যে এতীমকে গলা ধাক্কা দেয়

এবং মিসকীনকে অন্ন দিতে উৎসাহিত করে না।

অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর,যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর যারা তা লোক-দেখানোর জন্য করে এবং নিত্য ব্যবহার্য্য বস্তু অন্যকে দেয় না।


সূরা কাওসার আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


إِنَّآ أَعْطَيْنَٰكَ ٱلْكَوْثَرَ


فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَٱنْحَرْ


إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ ٱلْأَبْتَرُ


উচ্চারণঃ ইন্নাআ‘তাইনা-কাল কাওছার। ফাসালিল লিরাব্বিকা ওয়ানহার। ইন্না শা-নিআকা হুওয়াল আবতার।


অর্থঃ নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওসার দান করেছি। অতএব আপনার পালনকর্তার উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কোরবানী করুন। যে আপনার শত্রু, সেই তো লেজকাটা, নির্বংশ।


সূরা কাফিরুন আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلْ يَٰٓأَيُّهَا ٱلْكَٰفِرُونَ


لَآ أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ


وَلَآ أَنتُمْ عَٰبِدُونَ مَآ أَعْبُدُ


وَلَآ أَنَا۠ عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ


وَلَآ أَنتُمْ عَٰبِدُونَ مَآ أَعْبُدُ


لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِىَ دِينِ


উচ্চারণঃ কুল ইয়াআইয়ুহাল কা-ফিরূন। লাআ‘বুদুমা-তা‘বুদূন। ওয়ালাআনতুম ‘আ-বিদূনা মাআ‘বুদ। ওয়ালাআনা ‘আ-বিদুম মা-‘আবাত্তুম, ওয়ালাআনতুম ‘আ-বিদূনা মাআ‘বুদ। লাকুম দীনুকুম ওয়ালিয়া দীন।


অর্থঃ বলুন, হে কাফেরকূল, আমি এবাদত করিনা, তোমরা যার এবাদত কর। এবং তোমরাও এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি এবং আমি এবাদতকারী নই, যার এবাদত তোমরা কর। তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি। তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে।


সূরা নাসর আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


إِذَا جَآءَ نَصْرُ ٱللَّهِ وَٱلْفَتْحُ


وَرَأَيْتَ ٱلنَّاسَ يَدْخُلُونَ فِى دِينِ ٱللَّهِ أَفْوَاجًا


فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَٱسْتَغْفِرْهُ إِنَّهُۥ كَانَ تَوَّابًۢا


উচ্চারণঃ ইযা-জাআ নাসরুল্লা-হি ওয়াল ফাতহ। ওয়ারাআইতান্না-ছা ইয়াদখুলূনা ফী দীনিল্লা-হি আফওয়া-জা-। ফাছাব্বিহবিহামদি রাব্বিকা ওয়াছতাগফিরহু ইন্নাহূকা-না তাওওয়া-বা-।


অর্থঃ যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় এবং আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন, তখন আপনি আপনার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাকারী।


সূরা লাহাব আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


تَبَّتْ يَدَآ أَبِى لَهَبٍ وَتَبَّ


مَآ أَغْنَىٰ عَنْهُ مَالُهُۥ وَمَا كَسَبَ


سَيَصْلَىٰ نَارًا ذَاتَ لَهَبٍ


وَٱمْرَأَتُهُۥ حَمَّالَةَ ٱلْحَطَبِ


فِى جِيدِهَا حَبْلٌ مِّن مَّسَدٍۭ


উচ্চারণঃ তাব্বাত ইয়াদাআবী লাহাবিওঁ ওয়া তাবব। মাআগনা-‘আনহু মা-লুহূওয়ামা-কাছাব। ছাইয়াসলা-না-রান যা-তা লাহাব। ওয়ামরাআতুহূ; হাম্মা-লাতাল হাতাব। ফী জীদিহা-হাবলুম মিম মাছাদ।


অর্থঃ আবু লাহাবের হস্তদ্বয় ধ্বংস হোক এবং ধ্বংস হোক সে নিজে, কোন কাজে আসেনি তার ধন-সম্পদ ও যা সে উপার্জন করেছে। সত্বরই সে প্রবেশ করবে লেলিহান অগ্নিতে এবং তার স্ত্রীও-যে ইন্ধন বহন করে, তার গলদেশে খর্জুরের রশি নিয়ে।


সূরা আল-ইখলাস আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلْ هُوَ ٱللَّهُ أَحَدٌ


ٱللَّهُ ٱلصَّمَدُ


لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ


وَلَمْ يَكُن لَّهُۥ كُفُوًا أَحَدٌۢ


উচ্চারণঃ কুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ। আল্লা-হুসসামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইঊলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহূকুফুওয়ান আহাদ।


অর্থঃ বলুন, তিনি আল্লাহ, এক, আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি এবং তার সমতুল্য কেউ নেই।


সূরা আল-ফালাক আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلْفَلَقِ


مِن شَرِّ مَا خَلَقَ


وَمِن شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ


وَمِن شَرِّ ٱلنَّفَّٰثَٰتِ فِى ٱلْعُقَدِ


وَمِن شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ


উচ্চারণঃ কুল আ‘ঊযুবিরাব্বিল ফালাক মিন শাররি মা-খালাক। ওয়া মিন শাররি গা-ছিকিন ইযা-ওয়াকাব। ওয়া মিন শাররিন নাফফা-ছা-তি ফিল ‘উকাদ। ওয়া মিন শাররি হা-ছিদিন ইযা-হাছাদ।


অর্থঃ বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রভাতের পালনকর্তার, তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, তার অনিষ্ট থেকে, অন্ধকার রাত্রির অনিষ্ট থেকে, যখন তা সমাগত হয়, গ্রন্থিতে ফুঁৎকার দিয়ে জাদুকারিনীদের অনিষ্ট থেকে এবং হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে।


সূরা আন-নাস আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ 


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ ٱلنَّاسِ


مَلِكِ ٱلنَّاسِ


إِلَٰهِ ٱلنَّاسِ


مِن شَرِّ ٱلْوَسْوَاسِ ٱلْخَنَّاسِ


ٱلَّذِى يُوَسْوِسُ فِى صُدُورِ ٱلنَّاسِ


مِنَ ٱلْجِنَّةِ وَٱلنَّاسِ


উচ্চারণঃ কুল আ‘ঊযুবিরাব্বিন্না-ছ, মালিকিন্না-ছ, ইলা-হিন্না-ছ। মিন শাররিল ওয়াছ ওয়া-ছিল খান্না-ছ। আল্লাযী ইউওয়াছবিছুফী সুদূরিন্নাছ-। মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-ছ।


অর্থঃ বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করিতেছি মানুষের পালনকর্তার, মানুষের অধিপতির, মানুষের মা’বুদের তার অনিষ্ট থেকে, যে কুমন্ত্রণা দেয় ও আত্নগোপন করে, জ্বিনের মধ্য থেকে অথবা মানুষের মধ্য থেকে।


সূরা ক্বদর আরবি,বাংলা উচ্চারণ এবং অর্থ মোট (আয়াত: ৫টি)


بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ


وَمَآ أَدْرَىٰكَ مَا لَيْلَةُ ٱلْقَدْرِ


لَيْلَةُ ٱلْقَدْرِ خَيْرٌ مِّنْ أَلْفِ شَهْرٍ


تَنَزَّلُ ٱلْمَلَٰٓئِكَةُ وَٱلرُّوحُ فِيهَا بِإِذْنِ رَبِّهِم مِّن كُلِّ أَمْرٍ


سَلَٰمٌ هِىَ حَتَّىٰ مَطْلَعِ ٱلْفَجْرِ


উচ্চারণঃ ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর। ওয়ামাআদরা-কা-মা-লাইলাতুল কাদর। লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর। তানাঝঝালুল মালাইকাতুওয়াররুহু ফীহা-বিইযনি রাব্বিহিম  মিন কুল্লি আমর। ছালা-মুন হিয়া হাত্তা-মাতলা‘ইল ফাজর।


অর্থঃ আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। শবে-কদর সমন্ধে আপনি কি জানেন? শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। এতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতাগণ ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।


কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.